আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা পিএসসি ২০২৩ সালের পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পেয়ে যাবেন। যে সকল শিক্ষার্থী ২০২৩ সালের অনুষ্ঠিত হওয়া পিএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্যে জাতীয় শিক্ষা বোর্ড থেকে একটি সম্পর্ক ছিল বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এখন আমাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে এবং আপনাদের জন্য তা আমরা সংগ্রহ করে রেখে দিয়েছি। তাই আপনারা যারা পেয়েছি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস খুঁজছেন বা পেতে যাচ্ছেন তারা মোবাইল ফোনে এটার সফট কপি বা পিডিএফ ফাইল হিসেবে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
আপনার বাড়িতে যদি কোন সন্তান বা শিক্ষার্থী থেকে থাকে যারা ২০২৩ সালের পিএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে, তাদের জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সংগ্রহ করে তাদেরকে এ সিলেবাস সম্পর্কে অবহিত করুন এবং তাদের যে পরীক্ষা খুব তাড়াতাড়ি শুরু হতে যাচ্ছে তার সম্পর্কে জানিয়ে দিন। এতে প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী তাদের পড়ালেখার প্রতি দায়িত্ববোধ হবে এবং পরীক্ষার আগে তারা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করবে। আপনারা যদি পিএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ডাউনলোড করতে চান তাহলে এই পোষ্টের নিচে গেলেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ ছিল তার সম্পর্কে বাঙ্গালীদের আর নতুন করে বলার কিছু নেই। কারণ তারা সকলেই এই করোনাভাইরাস এর ভুক্তভোগী। দেশের সকল কিছু যখন থমকে গিয়েছে এবং দেশে যখন প্রত্যেকদিন অনেক লোক মারা যাচ্ছে তখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল সংক্রমণের হার কমার জন্য। কিন্তু পরবর্তীতে সংক্রমণ ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে না যদি দেশের এই পরিস্থিতি তাকে বলে জানান শিক্ষা মন্ত্রী।
পরবর্তীতে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়ে যাওয়ার কারণে দেশের করোনা সংক্রমণ এখন অনেকটা স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে এসেছে এবং তা প্রতিরোধ করা যাচ্ছে। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হয়েছে এবং শিক্ষার্থীরা সাপ্তাহিক ভাবে সীমিত আকারে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে ক্লাস করছে।
যেহেতু পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে যথাযথ মূল্যায়ন করা যায় সেহেতু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা না নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা হয় এবং পরীক্ষা থাকে বলে একজন শিক্ষার্থী তার পড়ার প্রতি মনোযোগী হয় এবং তার পাঠ্যবইয়ের বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে বুঝতে পারে। তাছাড়া পরীক্ষার যদি না দেয়া হয় তাহলে প্রত্যেকটি শিক্ষার্থী অলসতা করবে এবং তারা তাদের পাঠ্য বই এর প্রতি আগ্রহী হবে না।
তাছাড়া অনলাইন বা ইন্টারনেটের যুগে প্রত্যেকটি সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন আসার কারণে তারা এখন ইন্টারনেটের গেমের প্রতি আসক্তি হয়ে উঠছে এবং ইন্টারনেটে প্রচুর সময় কাটাচ্ছেন। এতে একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে ভবিষ্যতে দেশ মেধাশূন্য হয়ে যাবে। সেই উদ্দেশ্যের পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং যথাসময়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রী।
তবে এখন যদি পরীক্ষা নেওয়া হয় তাহলে শিক্ষার্থীদের সীমিত আকারে পরীক্ষা নিতে হবে। কারণ একজন শিক্ষার্থী কখনোই এই পরিস্থিতিতে পুরো বইয়ের উপরে পরীক্ষা দিতে পারবে না যেখানে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস হয়নি এবং তারা বাড়িতে ঠিকমত পড়ালেখা করেন নি। তবে একজন শিক্ষার্থীকে যদি সীমিত আকারে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রদান করা হয় এবং সেই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর উপরে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে বলা হয় তাহলে তারা নিজে থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে এবং পরীক্ষার আগে সিলেবাস এর সকল বিষয় সম্পন্ন করতে পারবে।
সেজন্য এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর উপরে পরীক্ষা নেয়া হবে এবং শিক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর উপরে প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। তাই আপনার বাড়িতে যদি পঞ্চম শ্রেণীর অথবা পিএসসি পরীক্ষার্থী ২০২৩ সালের থেকে থাকে তাহলে তাদেরকে সর্বপ্রথম এর সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সম্পর্কে বুঝিয়ে দিন এবং সে বিষয়ের উপর প্রস্তুতি গ্রহণ করতে বলুন।
তাছাড়া আপনারা তাদেরকে সময় দিয়ে পরীক্ষার আগে তাদেরকে ভালোমতো প্রস্তুতি গ্রহণ করানোর ক্ষেত্রে চেষ্টা করতে পারেন। মনে রাখবেন আজকে আপনি সন্তানের পেছনে সময় দিলে আপনার সন্তান ভালো ফলাফল অর্জন করবে এবং সমাজে আপনার নাম উজ্জ্বল হবে। তাছাড়া একটি সন্তান অভিভাবকের স্নেহ পাওয়ার পাশাপাশি সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে।